Ways to lose weight without exercise – ব্যায়াম না করে ওজন কমানোর উপায়

Ways to lose weight without exercise - ব্যায়াম না করে ওজন কমানোর উপায়
Ways to lose weight without exercise - ব্যায়াম না করে ওজন কমানোর উপায়

Ways to lose weight without exercise – ব্যায়াম না করে ওজন কমানোর উপায়

Ways to lose weight without exercise – ব্যায়াম না করে ওজন কমানোর উপায়: ওজন কমানোর উপায় নিয়ে আমারা সবাই কমবেশি চিন্তিত। আমাদের সবার হাতে সবসময় ব্যায়াম করার মত সময় থেকে না। তাই আজ আমরা আপনার জন্য নিয়ে এসেছি সহজেই কী ভাবে আপনার ব্যায়াম (lose weight without exercise) না করে শরীরের ওজন কমাবেন। চলুন দেখে নেয়া যাক ঘরোয়া পদ্ধতি গুলি।

অনিয়মিত জীবনযাপনের কারণে ওজন বেড়ে যায় অনেকের। অতিরিক্ত ওজন বেড়ে গেলে তা কমানো একটি চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়। যদিও ওজন কমাতে পুষ্টিকর ও সঠিক ডায়েট এবং শরীরচর্চার বিকল্প নেই।

অনেকেই শরীরচর্চা করার সময় পান না। এক্ষেত্রে ব্যায়াম না করে কীভাবে ওজন কমানো যায়, সে উপায় খুঁজতে থাকেন তারা। শরীরচর্চা ব্যতীত ওজন কমানোর ক্ষেত্রে কম ক্যালোরি গ্রহণ, খাওয়ার অভ্যাসকে নিয়ন্ত্রণ, সঠিক পরিমাণে পানি পান করা ইত্যাদি কার্যকরী ভূমিকা রাখে।

তবে নিয়মিত হাঁটাহাঁটি করতে হবে। নিয়মিত ২০-৩০ মিনিট হাঁটলেই ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে পাশাপাশি বিভিন্ন রোগের ঝুঁকিও কমে।

Ways to lose weight without exercise – ব্যায়াম না করে ওজন কমানোর উপায়
Ways to lose weight without exercise – ব্যায়াম না করে ওজন কমানোর উপায়

জেনে নিন শরীরচর্চা না করেও ওজন কমাবেন যেভাবে (lose weight without exercise)-

নিজের খাবার নিজেই রান্না করুন

চেষ্টা করুন প্রতি বেলার খাবার নিজেই তৈরি করার। এর ফলে খরচও কমবে পাশাপাশি খাবরটি কতটুকু স্বাস্থ্যসম্মত হচ্ছে, সে বিষয়ও নিশ্চিত হতে পারবেন।

অনেকেই ক্ষুধা লাগলেই বাইরের খাবার খেয়ে পেট ভরান। এর ফলে বেড়ে যায় ওজন। কারণ বাইরে থেকে কেনা খাবারে তেল, লবণ, চিনির পরিমাণ বেশি থাকে। অন্যদিকে ঘরে তৈরি খাবার সবসময় স্বাস্থ্যসম্মত হয়।

মনযোগ সহকারে এবং আস্তে খাবার খান

খাবার দ্রুত খেলে ওজন বেড়ে যায়। কারণ খাবার খাওয়ার অনেকক্ষণ পর মস্তিষ্কে সংকেত পৌঁছায়। তাই আস্তে আস্তে খাবার খেলে কম খাওয়া হয়।

এজন্য পুষ্টিবিদরা বলে থাকেন, ওজন কমাতে হলে খাবার আস্তে আস্তে ও মনোযোগ সহকারে খেতে হবে। এর ফলে অতিরিক্ত খাওয়ার প্রবণতা কমবে। পপাশাপাশি খাবার একাধিকবার চিবিয়ে খেলে হজম ভালো হয়।

স্বাস্থ্যকর খাবার খান

ক্ষুধা মেটাতে যেকোনো খাবার খেলেই হবে না বরং শরীর সুস্থ রাখতে পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। অস্বাস্থ্যকর তৈলাক্ত খাবার ও প্যাকেটজাত খাবার পরিহার করার মাধ্যমে দ্রুত ওজন কমানো সম্ভব।

মৌসুমী ফল ও শাক-সবজি প্রতিদিনের ডায়েটে রাখতে হবে পাশাপাশি মাছ, মাংস খেতে হবে। তবেই আপনি ফিট থাকতে পারবেন।

কম স্ট্রেস নিন

ওজন কমাতে হলে মানসিকভাবে সুস্থ থাকাও গুরুত্বপূর্ণ। এজন্য দুশ্চিন্তামুক্ত থাকতে হবে। স্ট্রেসের কারণে ঘুম কম হয়ে থাকে। আর ঘুম কম হলে ওজন কমানো সম্ভব নয়।

এর ফলে ওজন আরও বাড়তে থাকে। স্ট্রেসের শরীরে হরমোন ভারসাম্যহীনতা তৈরি হয়। দৈনিক অন্তত ৮ ঘণ্টা ঘুমানোর মাধ্যমে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব বলে মত বিশেষজ্ঞদের।

ভিটামিন ডি গ্রহণ ও হাইড্রেট থাকা

প্রচুর পরিমাণে পানি পান করার মাধ্যমে হাইড্রেট থাকতে পারবেন। শুধু সুস্বাস্থ্য রক্ষায় নয় ত্বক ও চুল ভালো রাখতেও শরীরের আর্দ্রতা বজায় রাখতে হবে।

পাশাপাশি ভিটামিন ডি সঠিক প্ররিমাণে গ্রহণ করতে হবে। এজন্য নিয়মিত সকালের রোদ গায়ে মাখতে হবে। ভিটামিন ডি আছে এমন খাবার খেতে হবে। প্রয়োজনে ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করবেন।

স্ন্যাকনে রাখুন পুষ্টিকর খাবার

ক্ষুধা লাগলেই এটা সেটা না খেয়ে বরং স্ন্যাকস হিসেবে একটি ফল রাখুন। এতে ক্ষুধাও কমবে আর শরীরও পাবে পুষ্টি। প্রতিদের নাস্তায় এক মুঠো বাদাম বা ফল রাখুন। এতে ওজন দ্রুত কমবে।

মেডিটেশন করুন

মানসিকভাবে প্রশান্তি মেলে মেডিটেশন করলে। সেইসঙ্গে শাররীরিক বিভিন্ন সমস্যাও কমতে থাকে। নিয়মিত মেডিটেশন করলে ঘুম ভালো হয়। এর ফলে ওজন কমতে থাকে ধীরে ধীরে। এজন্য দৈনিক অন্তত ১৫-২০ মিনিট মেডিটেশন করুন।

Also Read-

ডিসক্লেইমার: এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য। এটি কোনওভাবেই কোনও ওষুধ বা চিকিৎসার বিকল্প নয়, আরও বিস্তারিত জানার জন্য সর্বদা চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here