Monsoon In West Bengal In Bengali PDF – পশ্চিমবঙ্গের জলবায়ুতে মৌসুমী বায়ুর প্রভাব বিশ্লেষণ কর

Monsoon In West Bengal In Bengali PDF - পশ্চিমবঙ্গের জলবায়ুতে মৌসুমী বায়ুর প্রভাব বিশ্লেষণ কর
Monsoon In West Bengal In Bengali PDF - পশ্চিমবঙ্গের জলবায়ুতে মৌসুমী বায়ুর প্রভাব বিশ্লেষণ কর

আমাদের ব্লগে স্বাগতম! এখানে, আমরা বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান শেয়ার করব যা আমরা মনে করি আপনার কাছে আকর্ষণীয় হবে।

পশ্চিমবঙ্গের জলবায়ুতে মৌসুমী বায়ুর প্রভাব বিশ্লেষণ কর – এই টপিকটি থেকে প্রায় সমস্ত রকম প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষা বা চাকরির পরীক্ষায় WBCS | WBPSC | BANK | Rail | WBP | SSC প্রায়শই প্রশ্ন এসেই থাকে, তাই আপনাদের কাছে এই প্রশ্ন ও উত্তর গুলি সুন্দর করে দেওয়া হলো। যদি ভালোভাবে মুখস্ত বা মনে রাখেন তা হলে প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষায় আপনাদের অনেক সুবিধা হবে।

পশ্চিমবঙ্গের জলবায়ুতে মৌসুমী বায়ুর প্রভাব বিশ্লেষণ কর

পশ্চিম-মৌসুমী বায়ু এবং অপরটি শীতকালে শুদ্ধ উত্তর-পূর্ব মৌসুমী বায়ু। পশ্চিমবঙ্গের জলবায়ুর ওপর এই দুই মৌসুমী বায়ুর প্রভাব খুবই বেশি।

যেমন-

(১) দক্ষিম-পশ্চিম মৌসুমী বায়ু এবং উত্তর পূর্ব মৌসুমী বায়ু এবং উত্তর পূর্ব মৌসুমী বায়ুর আগমন ও প্রত্যাগমন অনুসারেই পশ্চিমবঙ্গের জলবায়ুকে ৪ টি ঋতুতে ভা করা হয়-

(ক) দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ুর আগমন পূর্ব সময়কাল বা গ্রীষ্মকাল

(খ) দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ুর আগমনকাল বা বর্ষাকাল

(গ) দক্ষিম-পশ্চিম মৌসুমী বায়ুর প্রত্যাবর্তনকাণ বা শীতকাল

(ঘ) উত্তর-পূর্ব মৌসুমী বায়ুর আগমনকাল বা শীতকাল

(২) কেবলমাত্র ঋতু – বিভাজনই নয়, পশ্চিমবঙ্গের জলবায়ুর ঋতুকালীন বৈশিষ্টাও মৌসুমী বায়ুর প্রকৃতির ওপর নির্ভরশীল।

(৩) ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারী মাস পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গের ওপর দিয়ে উত্তর-পূর্ব মৌসুমী বায়ু উত্তর থেকে দক্ষিণে প্রবাহিত হয়। এই বায়ু শীতল বলে পশ্চিমবঙ্গের তাপমাত্রা অনেক কমে যায়। এজন্য এই সময়টিকে বলে শীতকাল। এছাড়া উত্তর-পূর্ব মৌসুমী বায়ু শুষ্ক বলে শীতকালে পশ্চিমবঙ্গে বৃষ্টিপাত হয় না।

(৪) জুন থেকে সেপ্টেম্বর মাস দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ু আর্দ্র বলে এই সময় সারা আকাশ মেঘে ঢেকে যায় এবং বৃষ্টিপাত হয়। এজন্য বছরের এই চারমাসকে বলে বর্ষাকাল।

(৫) অক্টোবর-নভেম্বর মাসে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ু পশ্চিমবঙ্গ থেকে প্রত্যাবর্তন করে। এর ফলে আকাশ মেঘমুক্ত হয় এবং উষ্ণতাও সাময়িকভাবে বেড়ে যায়। এই সময়টিকে বলে শরৎকাল।

(৬) ফেব্রুয়ারী মাসের শেষ দিক থেকে উত্তর-পূর্ব মৌসুমী বায়ু পশ্চিমবঙ্গ থেকে বিদায় নেয় এবং জুন মাসে দক্ষিম-পশ্চিম মৌসুমী বায়ুর আগমন ঘটে। এই দুই বায়ুর মধ্যবর্তী সময়কাল অর্থাৎ মার্চ থেকে মে মাস পশ্চিমবঙ্গের উষ্ণতা যথেষ্ট বৃদ্ধি পায়। এজন্য এই সময়টিকে বলা হয় গ্রীষ্মকাল।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here