Compound Of Bramband – ব্রম্ভান্ডের প্রথম যৌগ

Compound Of Bramband | ব্রম্ভান্ডের প্রথম যৌগ
Compound Of Bramband | ব্রম্ভান্ডের প্রথম যৌগ

ব্রম্ভান্ডের প্রথম যৌগ – Compound of Bramband: Scientists thought that the helium-hydride molecule, which was born at the very beginning of the universe, may be hidden in a gas cloud. Helium is usually inactive. It does not make any compounds in a hurry. But the helium hydride is one of the few molecules that was formed after the creation of the Big Bang. He was recently found.

Compound Of Bramband

ব্রম্ভান্ডের প্রথম যৌগ (The first compound of Bramband):


বিজ্ঞানীদের ধারণা ছিল, ব্রহ্মাণ্ডের একেবারে শুরুর দিকে জন্ম নেওয়া হিলিয়াম-হাইড্রাইডের অণু হয়তাে লুকিয়ে আছে কোনও গ্যাস ক্লাউডের মধ্যে। হিলিয়াম সাধারণত নিষ্ক্রিয়। চট করে কোনও যৌগ তৈরি করে না। কিন্তু বিগ ব্যাং অর্থাৎ ব্রহ্মাণ্ড সৃষ্টির পর যে- কয়েকটি মাত্র অণু তৈরি হয়েছিল, তার একটি হিলিয়াম হাইড্রাইড। সম্প্রতি খোঁজ পাওয়া গেল তার।

বিজ্ঞানীরা মনে করতেন, প্রায় 13 বিলিয়ন বছর আগে সৃষ্টি হওয়া এই হিলিয়াম হাইড্রাইড খুঁজে পাওয়া যাবে মহাবিশ্বের কোথাও না কোথাও। কিন্তু কীভাবে খুঁজে পাওয়া যাবে ? পৃথিবীতে যেসব টেলিস্কোপ আছে, তাতে এ যাবৎ তার নাগাল পাওয়া যায়নি। নির্ভর করা হয়েছিল স্পেস টেলিস্কোপগুলির উপর।

এটি আসলে বােয়িং 747 এসপি বিমান। বিমানের এক দিকে আছে 106 ইঞ্চি ব্যাসের একটি রিফ্লেক্টিং টেলিস্কোপ। ভূপৃষ্ঠ থেকে 38 থেকে 45 হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানটি উড়তে সক্ষম। ওই উচ্চতায় থাকার কারণ, ভূপৃষ্ঠে আসার পথে যে 99 শতাংশ ইনফ্রারেড রশ্মি বায়ুমণ্ডলে আটকে পড়ে, সেটা ওই উচ্চতায় হয় না। সােফিয়ার টেলিস্কোপটি তাক করা হয়েছিল এনজিসি 7027 নেবুলার দিকে। ওই টেলিস্কোপে ক্যামেরা, স্পেক্ট্রোমিটার ও পােলারিমিটার কাজ করে। নিয়ার, মিড ও হাই-ইনফ্রারেড তরঙ্গদৈর্ঘ্যে।

আরও পড়ুন- নতুন প্রজাতির জীবাশ্মের সন্ধান

কিন্তু তাতেও সেভাবে কাজের কাজ কিছু হয়নি। শেষ পর্যন্ত ‘এনজিসি 7027’ নেবুলাতেই খোঁজ মিলল হিলিয়াম হাইড্রাইডের। পৃথিবী থেকে তিন হাজার আলােকবর্ষ দূরের এই নেবুলায় যৌগটি খুঁজে বের করল সােফিয়া। সােফিয়া হল ‘স্ট্র্যাটোস্ফেরিক অবজার্ভেটরি ফর ইনফ্রারেড অ্যাস্ট্রোনমি’।

বিজ্ঞানী রলফ গুয়েস্টেনের মতে, ‘শুধু প্রমাণের অভাবে এই হিলিয়াম হাইড্রাইড নিয়ে অনেক সংশয় ছিল । সােফিয়া সায়েন্স সেন্টারের ডিরেক্টর হ্যারল্ড ইয়র্কের ব্যাখ্যা, এই অণু ঘুরে বেড়াচ্ছিল মহাকাশেই। শুধু দরকার ছিল সঠিক যন্ত্রের যা এই অণুকে খুঁজে পাবে’ ।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here